ফ্রিল্যান্সিং এর ১০টি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস
ফ্রিল্যান্সিং এর ১০টি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস নিয়ে আজকে আমাদের আলোচনা। আপনারা
যারা পড়াশোনা শেষ করে চাকরি খুঁজে বেড়ান তেমনি ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শিখে
অনলাইনে কাজ খুঁজতে হয়।
আর সেসব জব প্রত্যাশীদের জন্যই আজকের ব্লগ। আশা করি আজকের ব্লগটি পড়ে আপনাদের
অনেক উপকার হবে। প্রত্যেকটা সেক্টর নিয়ে খুব ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে
তাই মনোযোগ দিয়ে শেষ অব্দি পড়বেন।
নিচের যে অংশ থেকে পড়তে চানঃ
- ফ্রিল্যান্সার (Freelancer.com)
- ফাইভার (Fiverr)
- আপ ওয়ার্ক (Upwork)
- গুরু (Guru)
- পিপল পার আওয়ার (People Per Hour)
- 99 ডিজাইন (99 Designs)
- ড্রিবেল (Dribble)
- সিম্পলি হায়ারড (Simply Hired)
- একুয়েন্ট (Acquent)
- টপটাল (Toptal)
ফ্রিল্যান্সার (Freelancer.com)
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে ফ্রিল্যান্সার
(Freelancer.com) হচ্ছে অন্যতম। ফ্রিল্যান্সার ডটকম একটি অনেক পুরাতন এবং
বিশ্বস্ত মার্কেটপ্লেস। সব মিলিয়ে এই প্লাটফর্মে ১৮০০টির অধিক ফ্রিল্যান্সিং
ক্যাটাগরি আছে, অর্থাৎ ১৮০০টি+ কাজের সুযোগ রয়েছে। এই মার্কেটপ্লেসে সর্বমোট ১
কোটির বেশি জব পোস্ট করা আছে।বিগত ১৫ বছর ধরে ফ্রিল্যান্সার ডট কম সফলতার সাথে
সারা বিশ্বের ফ্রিল্যান্সারদের সাহায্য করে আসছে।
এখানে অন্যান্য মার্কেটপ্লেস-এর মত ফিক্সড এবং ঘন্টার ভিত্তিক কাজ পাওয়া যায়।
তবে ফ্রিল্যান্সার ডট কমের আরও একটি ভালো এবং সম্ভাবনাময় দিক হচ্ছে এখানে
কনটেস্ট আয়োজন করা হয়। কনটেস্টে অংশগ্রহণ করা ফ্রিল্যান্সার গুলোর মধ্যে
বায়ার যার কাজ পছন্দ করে সে বিজয় হয় এবং প্রাইজবানি হিসেবে পুরো প্রজেক্টর
পেমেন্ট পায়।
ফাইভার (Fiverr)
ফাইবার (Fiverr)প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে আজ অবধি অনেক জনপ্রিয়তা লাভ
করেছে। এর এত জনপ্রিয়তার পেছনের কাহিনী হলো এখানে অনেক ছোট ছোট প্রজেক্ট
পাওয়া যায়। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সিং শেখা ব্যক্তির জন্য ফাইবার একটি বেস্ট
অপশন হবে। ফ্রিল্যান্সিং-এর ১০ টি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে ফাইবার
সবচেয়ে জনপ্রিয়।
এখানে ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে সব ধরনের অনলাইন ইনকামের কাজ পাওয়া যায়।
ফাইবারের সাধারণত নিজের বায়ার খুঁজতে হয় না। এখানে একজন ফ্রিল্যান্সার যে
যে কাজ পারে তার বিবরণ দিয়ে কি খুলতে হয়। ক্লাইন্ট নিজে থেকে তার
প্রয়োজনীয় কাজের জন্য গিফ খুঁজে অর্ডার করে। কিছুটা অনলাইন দোকানের মত। এ
মার্কেটপ্লেসে সর্বনিম্ন ১৫ ডলার থেকে প্রাইসিং শুরু হয়।
আপ ওয়ার্ক (Upwork)
আপনাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং-এর ১০ টি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস নিয়ে যে বিবরণ দেওয়া
হচ্ছে, তাই বলে শুধু যে একটাতেই কাজ করবেন এমন না। আপ ওয়ার্ক (Upwork) এর
মধ্যে একটি বেস্ট অপশন। অপরকের পূর্ব নাম ছিল ওডেক্স (odex) ফ্রিল্যান্সিং
মার্কেটপ্লেসের মধ্যে আপ ওয়ার্ক সব থেকে বেশি সিকিউর এবং প্রফেশনাল। এখানে
প্রফেশনাল বায়ার বেশি থাকে যে কারণে অল্প কাজ জেনে খুব বেশি সুবিধা করা যায়
না।
অফ অরকে আপনার নিজের কাজ খুঁজে সেখানে কানেক্ট এর মাধ্যমে এপ্লাই করতে হয়। বার
প্রপোজাল গুলো বাছাই করে সব থেকে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার হায়ার করে। Upwork-এ
ছোট বড় সব ধরনের প্রজেক্ট পাওয়া যায়। আপনি যদি অনলাইনে আয় করা যায় এমন
যেকোনো বিষয়ে খুব ভালো দক্ষ হন তাহলে আপনার জন্য অনেক ভালো অপশন হবে।
আপনার বাজার প্লেসে প্রজেক্ট নির্ভর এবং ঘন্টা নির্ভর কাজ পাওয়া যায়।
প্রজেক্টের ওপর নির্ভর করে কি হিসেবে তা কমপ্লিট করতে হবে সেটা বায়ার নির্ধারণ
করে দেয়। প্রজেক্ট ভিত্তিক যবে আপনি এককালীন চার্জ নিতে পারবেন অন্যদিকে ঘন্টা
ভিত্তিক কাজে আপনার ঘন্টাভিত্তিক নির্দিষ্ট রেটে পেমেন্ট করা হবে। এখানে দুই
ভাবেই কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
গুরু (Guru)
গুরু (Guru) আপওয়ার্ক, ফাইবার এবং ফ্রিল্যান্সারের মতই ইন্টারন্যাশনাল
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে ভিডিও এডিটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল
মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, প্রোগ্রামিং সহ ইত্যাদি বিষয়ের উপর কাজ পাওয়া
যায়। গুরুতে (Guru) সাধারণত upwork-এর মতো জব পোস্ট হয়। বার তাদের কাজের
বিবরণ দিয়ে জব পোস্ট করে সেখানে অ্যাকাউন্ট হারিয়ে ফ্রিল্যান্সাররা কাজ
পাওয়ার জন্য বিড করে।
আরো পড়ুনঃ
ফ্রিল্যান্সিং এর ১০টি জনপ্রিয় কাজ
এখানে বায়ার প্রোপজল এবং কাজের উদাহরণ দেখেই ফ্রিল্যান্সার হায়ার করেন। এখানে
ফিক্সড এবং ঘন্টার ভিত্তিক দুই পদ্ধতিতে কাজ করা যায়। গুরু অনেক স্ট্রিক নিয়ম
পালন করে তাদের মার্কেটপ্লেস নিয়ন্ত্রণ করে। এ কারণে সেখানে খুব কম স্প্যাম
হয়। গুরুতে পেমেন্ট সিস্টেম হিসেবে পেপাল ব্যাংক ট্রান্সফার এবং পেওনিয়ার।
পিপল পার আওয়ার (People Per Hour)
ফ্রিল্যান্সিং-এর অন্যতম জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো পিপল পার আওয়ার বা PPH ২০০৭
সাল থেকে তাদের যাত্রা শুরু করে। তখন থেকে এখন পর্যন্ত পিপল পার আওয়ার
সাফল্যের সাথে তাদের রেপুটেশন ধরে রেখেছেন। বর্তমানে এর সংগ্রহে তিন মিলিয়নের
বেশি দক্ষ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। এখানে যথেষ্ট নিয়ম-নীতি মেনে কাজ করতে হয়
তবেই পেমেন্ট পাওয়া যায়।
এখানে প্রায় সব ক্যাটাগরির কাজ পাওয়া যায়। তবে পিপল পার আওয়ার
মার্কেটপ্লেস এর একটি অন্যতম দিক হচ্ছে এখানে আপনি নিজের সার্ভিস বিক্রি করতে
পারবেন। অর্থাৎ আপনি বাইরের পোস্ট করা কাজে এপ্লাই করার পাশাপাশি নিজের
সার্ভিস বিক্রি করার সুযোগও পাবেন। ফাইবার এবং ফ্রিল্যান্সার ডটকমের দুই
সার্ভিস এক ওয়েবসাইটেই।
99 ডিজাইন (99 Designs)
৯৯ ডিজাইন ফ্রিল্যান্স ডিজাইনারদের জন্য স্বর্গ। যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনের
স্কিল শিখেছেন। তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এর ১০টি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসের
মধ্যে এটি হবে সবচেয়ে উপকারী। এখানে গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কিত সব ধরনের
কাজ পাওয়া যায়। শুধু ডিজাইনারদের জন্য তৈরি করা হয়েছে বলে, অন্য ক্যাটাগরি
ফ্রিল্যান্সার আসে না।
এখানে ওয়েবপেজ ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, পোস্টার ডিজাইন, বুক
কভার ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট ডিজাইন এবং প্রোডাক্ট প্যাকেজিং সহ
অন্যান্য গ্রাফিক্স রিলেটেড কাজ পাওয়া যায়। এছাড়াও রয়েছে বিজনেস কার্ড
ডিজাইন, থাম্নেইল সহ প্রেজেন্টেশনের জন্য স্লাইডও তৈরির কাজ পাওয়া
সম্ভব।
মূলত 99 Designs ওয়েবসাইট একটু ভিন্নভাবে কাজ করে। এখানে বাজার কেমন ডিজাইন
লাগবে তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে জব পোস্ট করে। সেখানে উক্ত বিবরণ অনুসরণ করে
ডিজাইনারগন ডিজাইন সাবমিট করে। সাবমিট করা ফাইল থেকে যা ডিজাইন বার পছন্দ করবে
শুধু সে পেমেন্ট পাবে আর বাকি যারা সাবমিট করেছে তারা কোন পেমেন্ট পাবে না।
অর্থাৎ এটি একটি প্রতিযোগিতা।
ড্রিবল (Dribble)
ড্রিবল একটি অতি পরিচিত এবং জনপ্রিয় ক্রিয়েটিভ ডিজাইনার মার্কেটপ্লেস। এখানে
কাজ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে একজন ডিজাইন স্পেশালিস্ট হতে হবে না হলে কাঙ্খিত
সাফল্য পাবেন না। ফ্রিল্যান্সিং-এর ১০টি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে এটি
ডিজাইনারদেরকে বিশেষভাবে আকর্ষণ করে। এতে পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা থাকলে সহজেই সফলতা
লাভ করা যাবে।
যাইহোক, ড্রিবল অন্য সকল মার্কেটপ্লেস থেকে ভিন্নভাবে কাজ করে। এখানে আপনাকে
প্রথম একাউন্ট তৈরি করে প্রফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। তারপর জব বোর্ড তৈরি
করে সেখানে আপনার সব থেকে বেস্ট ডিজাইন আপলোড করতে হবে। কারণ এখানে ক্লায়েন্ট
নিজে খুঁজে খুঁজে বের করে ডিজাইন ক্রয় করে। লোকেশন নির্ধারণ করে কাজ করা যায়,
যার জন্য কম্পিটিশন কমিয়ে ফেলা যায়।এ
সিম্পলি হায়ারড (Simply Hired)
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তবে এই মার্কেটপ্লেস আপনার
জন্য। আমিও এটা রিকমেন্ডেড করি যে, যদি ফ্রিল্যান্সিং-এর ১০টি জনপ্রিয়
মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে কোন মার্কেটপ্লেস বাছাই করতে বলা হয় তাহলে আমি অবশ্যই
এটি বেছে নেব। কারন এই মার্কেটপ্লেস হলো একটি কাজের সমুদ্র। এখানে জব পোস্ট এবং
কমপ্লিট করার জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না। এতে বাড়িতে জব পোস্ট করতে কোন বাধা
থাকে না।
আরো পড়ুনঃ
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব?
সিম্পলি হায়ারড (Simply Hired) মার্কেটপ্লেসে কাজের কোন কমতি নেই। কিন্তু
কিছু ক্ষেত্রে স্প্যাম-এর শিকার হতে হয়। তাই লেনদেনের ক্ষেত্রে সবসময়
সচেতনতা অবলম্বন করবেন। কাজ পাওয়া যেমন সহজ, যেমন কোন বাধা নেই তেমনি
সেখানে একটু ২ নম্বর কাজ হবেই। তাই কাজ নেওয়া বা দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই
লেনদেনের বিষয়টা ক্লিয়ার করে সচেতনা বজায় রেখে লেনদেন করবেন।
একুয়েন্ট (Acquent)
অন্যান্য ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস এর মত এটি অনেক সম্ভাবনাময়। Aquent এর সব
থেকে ইউনিক বিষয় হচ্ছে এখানে টিম ছাড়া কাজ করা যায় না। অর্থাৎ এ
প্লাটফর্মে আপনি একা কাজ করতে পারবেন না। আপনার একটা নির্দিষ্ট দল বা টিম
নিয়ে কাজ করতে হবে। কারণ এখানে যে সকল প্রজেক্ট আছে তার সব হলো গ্রুপ
ভিত্তিক। একুয়েন্ট এ যোগ হতে চাইলে আপনাকে প্রমাণ দিতে হবে যে আপনার একটি
রানিং অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারের গ্রুপ আছে।
একুয়েন্ট এ যুক্ত হতে চাইলে আপনার কমপক্ষে দুই বছরের বেশি অভিজ্ঞতা আছে সেই
বিষয়ে প্রমাণ দেওয়া বাধ্যতামূলক। এছাড়াও আপনি একা একাউন্ট খুলে কাজ করলেও
যখন প্রজেক্ট নিবন্ধন করা হবে তখন আপনাকে যে কোন গ্রুপের সাথে এড হয়ে কাজ করতে
হবে। যদি আপনি গ্রুপ ওয়াইজ কাজ করে থাকেন, তবে ফ্রিল্যান্সিং-এর ১০টি জনপ্রিয়
মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে এটি হবে পছন্দনীয় একটি ওয়েবসাইট।
টপটাল (Toptal)
টোটাল হল একটি প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে সব বিষয়ে
প্রফেশনাল পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। টপটালে কাজ করার জন্য অবশ্যই অভিজ্ঞতা
সম্পন্ন ফ্রিল্যান্সার হতে হবে। মূলত এই মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট করতে চাইলে
আপনাকে একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে যেমন স্ক্রিনিং। কেননা তারা
তাদের ওয়েবসাইটে এক্সেস দেওয়ার আগে আপনার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নিয়ে তারা
পারমিশন দিবেন।
ফাইবার এবং আপওয়ার্ক এর মতই এখানে কাজের সিস্টেম রয়েছে। আপনি বারকে
অ্যাপ্লিকেশন করেও কাজ নিতে পারেন, আবার আপনার নিজের সার্ভিস গুলো বিক্রিও করতে
পারে। হাজার হাজার এপ্লিকেশন বাছাই করে তারপর সব থেকে উপযুক্ত লোক নির্বাচন করে
এদের ওয়েবসাইটে এক্সেস নিতে হয় বলে, এখানে বায়ার পেতে তেমন সমস্যা হয় না।
কারণ বায়ার সব সময় টপটলের মত মার্কেটপ্লেস বেশি পছন্দ করেন।
শেষকথা
যারা পড়াশোনার পাশাপাশি কষ্ট করে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন একটি স্কিল শিখে
রেখেছেন তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং-এর ১০টি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গুলোর খোঁজ
করেন। কারণ পড়াশোনা শেষ করে যেমন চাকরির জন্য খোঁজা-খুঁজি করতে হয়, ঠিক তেমনি
ফ্রিল্যান্সিং এর স্কিল শিখে এসব মার্কেটপ্লেসে কাজ খুঁজে কাজ করতে হয়।
আশা করি উপরে বর্ণিত ওয়েবসাইট গুলো আপনাদের কাজে লাগবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ উপরে বর্ণিত প্রত্যেকটা
ওয়েবসাইটে পেমেন্ট সিস্টেম মাস্ট পেওনিয়ার রয়েছে। আমার মতে পেওনিয়ার টাই
বেস্ট হবে। যেহেতু সবগুলো মার্কেটপ্লেসে পেমেন্ট সিস্টেম পেওনিয়ার, তাই বারবার
পেমেন্ট মেথডের কথা উল্লেখ করা হয়নি। বাংলাদেশ থেকে ব্যাংক ট্রান্সফার, পেপাল
অথবা স্ক্রিল এর মাধ্যমে টাকা লেনদেন করাটা অনেক ঝামেলাযুক্ত। তাই পেওনিয়ার
থেকে ডিরেক্ট ব্যাংকে নিয়ে উইথড্র করাটাই আমি রিকমেন্ড করব।
স্ক্রোলিং ষ্টেশন ২৪-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url